সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সরগরম এনসিপি ও জামায়াতের মধ্যকার মান-অভিমান নিয়ে। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে দেখলেই রেগে যাচ্ছেন, করছেন বিষোদগার! দুই দলের এই মনোমালিন্য চোখ এড়ায়নি শান্তির প্রতীক পায়রা'র মনুষ্য রূপ, মাচাদো'র অনুপ্রেরণা, মান- অভিমান নিরসন বিষয়ে সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ নোবেল বিজয়ী ডোনাল্ড ট্রাম্পের চোখকে। তিনি ব্যাপক আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এমন কঠিন কলহ নিরসনে নিরলসভাবে ভূমিকা রাখার ব্যাপারে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ট্রাম্প নিজের ব্যক্তিগত এয়ারক্রাফট নিয়ে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।
ট্রাম্প তার ব্যক্তিগত নট অনলি ট্রুথ বাট অলসো আনসোশ্যাল অ্যাকাউন্ট থেকে জানান, পরিবারের মধ্যে এমন কত দ্বন্দ্ব-সংঘাত দেখেছি, বাবা-ছেলে, চাচা-ভাতিজা, মামা-ভাগ্নে, ফুফি-ভাতিজি! আমার সাথে এমনটা হয় মাঝেমাঝে জেলেনেস্কি, মোদি, পুতিনদের সাথে। রাগ হলেই শুল্ক বাড়িয়ে দেই। তোমাদের মতো গরিবরা তো আর শুল্ক বাড়াতে পারবে না তাই তোমাদের উচিত একজন আরেকজনের সাথে কোলাকুলি করে সমাধান করে ফেলা! কোলাকুলি করানোর দায়িত্ব আমার!
নাহিদকে উদ্দেশ্য করে ট্রাম্প আরও বলেন, আমি ঐ ইংরেজি পোস্ট দেখেছি, সেটা কেন বাংলায় লেখা হয়নি তাও বুঝেছি, আমি বাংলা পড়তে পারি না দেখেই এই ব্যবস্থা! ধন্যবাদ নাহিদ! আমি অন্যদেরও বলব মান-অভিমানের কথা একটু ইংরেজিতে লিখতে যাতে তাদের কলহগুলো এআই ছাড়াই অনুবাদ করতে পারি।