উপদেষ্টা তো কতজনই হয়েছেন-হচ্ছেন-ভবিষ্যতেও হবেন। তবে এবার উপদেষ্টাদের জন্য পাশ হচ্ছে নতুন এলিজিবিলিটি ক্রাইটেরিয়া। মিনিমাম রিকোয়ারমেন্ট ছাড়া কেউ উপদেষ্টা পদের জন্য আবেদন দূরের কথা, হওয়ার বাসনা জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাসও দিতে পারবেন না। এই আইনে জনসাধারণের কোনোকিছু না এসে গেলেও, বেশ বিপাকে পড়েছেন উপদেষ্টা পদকামীরা। কারণ এই ফিল্টারিঙে তাদের কারও কারও ফিল্টার আউট হবার সম্ভাবনা বিদ্যমান।
যেসব যোগ্যতাবলি আবশ্যক:
- ফেসবুকে অন্তত দুই লাখ কিংবা ততোর্ধ ফলোয়ার
- বিশ্বের যে কোনো দেশের অন্তত তৃতীয় শ্রেণীর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা
- সমন্বয়কদের সাথে অন্তত ৫টি ছবি
- ফেসবুকের কমেন্ট বক্সে অন্তত ১০ জনের ‘সহমত স্যার’
এসব যোগ্যতা ছাড়া কেউ উপদেষ্টা পদের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
বর্তমানে উপদেষ্টামণ্ডলীর ভেতর কেউ কেউ আছেন যাদের দশ হাজারের বেশি ফলোয়ার নেই। ফলোয়ারহীনতার কারণে কেউ কেউ তাদের উপদেষ্টাজীবনে ক্রেডিবিলিটিও হারাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন এক ভুয়া তথ্যসূত্র।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক উপদেষ্টা জানিয়েছেন, গ্ল্যামারলেস এক জীবন নিয়ে উপদেষ্টা হয়েছি। চেষ্টা করছি ফলোয়ার বাড়ানোর। দরকার হলে টিকটকেও নামতে পারি।