যে কারণে অন্যান্য রিয়্যাকশনের চেয়ে লাইক দেয়া নিরাপদ

৮৭৬ পঠিত ... ১৬:১৩, মে ২৯, ২০২১

like-reaction

কৌশলগত বিবেচনায় লাইক দেয়া নিরাপদ।

প্রফিট কম্পারেটিভলি কম কিন্তু রিস্কফ্রি। দেশের এডু বিজনেসের মতো।

অন্যান্য রিয়্যাকশনগুলিতে প্রফিট মার্জিন ভালো কিন্তু ঝুকিও অনেক। স্লিপ করে পড়ে যাওয়ার চান্স বেশি। আইরনি/সারকাজমের বিপুলতার এই যুগে ইগজ্যাক্ট ইমোশনটা সবক্ষেত্রে ধরতে পারা অসম্ভব। ২/১বার ভুল হবেই।

আপনি হয়ত ভালো করে না পড়েই ‘স্যাড’-এর জায়গায় দিলেন ‘হাহা’ ইমো। ১দিনের ভুল, সারাজীবনের কান্না।

অবশ্য উল্টাও হইতে পারে। যখন অধিকাংশ মানুষ ধরতে পারে নাই, আপনি পোস্টদাতা/দাত্রীর সারকাজম ধরতে পেরে হাহা দিলেন; ওইটা তারে বিমলানন্দ দেয়। এবং আপনাকে তার আরো কাছে নিয়া যায়।

লাইক বাদে অন্যান্য ইমোগুলি দেশের শেয়ারবাজারের মতো। পথেও বসতে পারেন, 'দরবেশ বাবা'ও হয়ে যেতে পারেন। তাছাড়া তুলনা-প্রিয় কিছু বন্ধু থাকে সবারই। তাদের মনোভাব: ‘ওদের/ওরে ঠিকই ‘লাভ’/’ওয়াও’ দাও! আর আমার জন্যে খালি ১টা নিরামিষ লাইক!’ এদের জ্বালায় ‘রিয়্যাক্ট’ করাই মুশকিল।

অতএব জাতি-বর্ণ-ধর্ম-জেন্ডার নির্বিশেষে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের ১টা লাইক সবাইকে দিলে ঝামেলা নাই। ‘আই হেইট পলিটিক্স’ টাইপের ব্যাপার: আমার কোনো শত্রু নাই; অল্পতে খুশি থাকি, নিরাপদে ব্যবসা করি।

৮৭৬ পঠিত ... ১৬:১৩, মে ২৯, ২০২১

আরও

পাঠকের মন্তব্য

 

ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে

আপনার পরিচয় গোপন রাখতে
আমি নীতিমালা মেনে মন্তব্য করছি।

আইডিয়া

গল্প

সঙবাদ

সাক্ষাৎকারকি

স্যাটায়ার


Top