মামলা খেলে মিম দিয়ে নিজেদের মামলা পরিচালনার সুযোগ চায় মিমার সমাজ

পঠিত ... ৪৫ মিনিট আগে

3thumb

ডাকসু ভিপি ১৫ টি ফেসবুক আইডি ও ১৪ টি ফেসবুক পেজের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেছেন (তথ্যসূত্র: প্রথম আলো)। মিমার্সদের উপর করা মামলায় নিয়ে মিমার্সদের দের ভেতরে চলছে বহুমুখী পরিকল্পনা। মিমই যাদের ধ্যান, মিমই যাদের জ্ঞান তাদেরকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হলে কিভাবে মামলা পরিচালনা করবে সেটা নিয়ে ভাবতে ভাবতে সকলে ঐকমত্যে পৌঁছেছে মিমের জন্য দায়ের করা মামলা পরিচালনা করা হবে মিম দিয়েই।

২৪ এর আন্দোলনে মিমার্সদের এভেঞ্জার বাহিনী অনলাইন সাইবার স্পেসে যেভাবে আওয়ামী বট বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়েছে, সাইবার স্পেসে নিজেদের অবস্থান জানান দিয়েছে কিংবা মাঠে থাকা সবাইকে সাহস বৃদ্ধি করেছে, সময়ে সময়ে মানুষকে সচেতন করেছে মিম দিয়ে–সেই জায়গা থেকে বর্তমানে মিমার্সদের উপর মামলা করা হলে মিম ব্যতীত আর অন্য কোনো কিছুই মাথায় আসছে না। গতকাল থেকে মামলা নিয়ে হাজার খানেক মিম তৈরি করে ফেলেছে বিভিন্ন গোট মিমার।

এক মিমারের কাছে আমরা জানতে চাই, মিম বানানোর জন্য মামলা খেয়ে আপনি কেমন বোধ করছেন? এর উত্তরে আমাদের কিং অফ হার্ট অ্যাটাক বলে খ্যাত আনোয়ার হোসেনের বুকে হাত দিয়ে আমেনার মাকে ডাকার একটা মিম দেখিয়ে বলেছেন, ডরে আমার রগ কাঁপতেছে। আমরা আসলে মিমের বাইরে তো যেতেই পারি না। এখন আদালতে আমাদের যদি জিজ্ঞেস করে আপনারা কি মনে করেন আপনারা আসলেই কোনো অপরাধ করেছেন? তাহলে আমরা উত্তরে হয়ত জানাতে পারি, ভালোবাসা হয় যদি অপরাধ ,তবে আমি অপরাধী। আমরা আমাদের কাজ কে ভালোবাসি বলেই দিন রাত প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে মিমকে ব্যবহার করি।

মামলা পরিচালনার জন্য ইতিমধ্যে মিমস বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আইনজীবীদের সাথে কথা বলে একটা চূড়ান্ত কাঠামো তৈরি করে ফেলা হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। যার যার অবস্থান থেকে বিভিন্ন প্রশ্ন, সিচুয়েশন ও উত্তরের জন্য আলাদা আলাদা ফোল্ডারে মিম যাচাই বাছাই করে রাখা হচ্ছে। আদালতে বিশাল একটা ডিসপ্লে বসিয়ে মিম প্রদর্শন করা যায় কিনা সেটা নিয়ে যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া চলছে। যদি মাননীয় আদালত এই মামলাটা মিমের মাধ্যমে পরিচালনা করার সুযোগ দেন তাহলে বাংলাদেশের মামলা ইতিহাসে যেমন নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে তেমনি করে মিমারদের জীবনে মিম বানানোর পাশাপাশি আরো ডাইভার্স দিকে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি হবে।

মিমার্সের উপর করা মামলা কি আদৌ ধোপে টিকবে কিনা সেটা হয়ত সময়ই বলে দিবে, স্যাটায়ারকে কেউ যদি সিরিয়াসলি নিয়ে থাকে তাহলে তার জন্য ৩ বেলা মিমের ডোজ হয়ত দেয়া যেতেই পারে। তবে আদালতে এই মামলা পরিচালনার জন্য মিম ব্যবহার করার অনুমতি দিলে একটা মুহূর্তও নষ্ট হচ্ছে বলে মনে হবে না।

মামলা পরিচালনার জন্য ইতিমধ্যে মিমস বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আইনজীবীদের সাথে কথা বলে একটা চূড়ান্ত কাঠামো তৈরি করে ফেলা হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। যার যার অবস্থান থেকে বিভিন্ন প্রশ্ন, সিচুয়েশন ও উত্তরের জন্য আলাদা আলাদা ফোল্ডারে মিম যাচাই বাছাই করে রাখা হচ্ছে। আদালতে বিশাল একটা ডিসপ্লে বসিয়ে মিম প্রদর্শন করা যায় কিনা সেটা নিয়ে যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া চলছে। যদি মাননীয় আদালত এই মামলাটা মিমের মাধ্যমে পরিচালনা করার সুযোগ দেন তাহলে বাংলাদেশের মামলা ইতিহাসে যেমন নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে তেমনি করে মিমারদের জীবনে মিম বানানোর পাশাপাশি আরো ডাইভার্স দিকে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি হবে।

মিমার্সের উপর করা মামলা কি আদৌ ধোপে টিকবে কিনা সেটা হয়ত সময়ই বলে দিবে, স্যাটায়ারকে কেউ যদি সিরিয়াসলি নিয়ে থাকে তাহলে তার জন্য ৩ বেলা মিমের ডোজ হয়ত দেয়া যেতেই পারে। তবে আদালতে এই মামলা পরিচালনার জন্য মিম ব্যবহার করার অনুমতি দিলে একটা মুহূর্তও নষ্ট হচ্ছে বলে মনে হবে না।

পঠিত ... ৪৫ মিনিট আগে

Top