নেপালের ইন্টেরিম হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কারকি। জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাস সুশীলা কারকিকে তৎকালীন সময়ে বেশ জনপ্রিয় করে তুলেছিল। সেই ধারাবাহিকতায় তার এই দায়িত্ব গ্রহণকে বেশ ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখছে সেখানকার জনগণ।
ইন্টেরিম সরকারের অনেক দায়িত্ব থাকে। ঠিকঠাক ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দেওয়া, মাইকের সামনে বাগপটুতা, ভালো প্রেজেন্টেশন, স্বপ্নের ড্রাফট তৈরি, বিশ-ত্রিশ বছর পর কোন জায়গার কী ভবিতব্য তা এনালাইসিস, ইত্যাদি।
সেক্ষেত্রে বন্ধুরাষ্ট্র নেপালের অর্থাৎ সুশীলা সরকারের ‘আশিক চৌধুরী’ হয়ে এই গুরুদায়িত্ব পালন করার ব্যাকুলতা জানিয়েছেন সোলায়মান সুখন তার এক ভিডিও বার্তায়।
ফোন নম্বর নিচে স্ক্রিনে শেয়ার করে তিনি এও বলেন, প্রায় বারো ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তাকিয়ে আছেন ফোনের দিকে, শুধু একটা ফোন কল… একটা ফোন কল...
তিনি আরও বলেন, 'হায় আল্লাহ খালেদ, একবার যদি নেপালে সেবা করার সুযোগ পেতাম তাহলে জান দিয়ে কাজ করতাম।' এক হাতে অনেক কাজ করতে পারার সক্ষমতা আমার বিরাট গুণ, তাই সুশীলা সরকারের ‘আসিফ নজরুল’ হিসেবেও যেন আমাকে বিবেচনায় রাখা হয়। নেপাল বন্ধুরাষ্ট্র, এইটুকু দাবি তো করাই যায় তাই না?
তাছাড়া নতুন সরকার, প্রয়োজন পড়বে অনেক অনেক সংস্কারের। এই ‘রোডম্যাপ’ এআই ছাড়াই দ্রুততম সময়ে বানিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন সুখন। তিনি বলেন সরকার যদি গণঅভ্যুত্থান নিয়ে ড্রোনের শোও করতে চায় আমি সিস্টেম করে দিতে পারব।