যে ৮টি কারণে ধর্ষণের সঙ্গে রাজনীতি মেশাবেন

৪৯৮ পঠিত ... ১৮:৪২, অক্টোবর ০৮, ২০২০

অনেককেই বলতে শোনা যায়, ধর্ষকের কোনো দল নেই। কিন্তু কথাটা ভুল। বাংলাদেশের আলোচিত ধর্ষণের ঘটনা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ধর্ষকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই ক্ষমতার সাথে, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সাথে কোনো না কোনো ভাবে জড়িত। দলীয় আশ্রয়ই তাদের মূলত বেপরোয়া করে তোলে, ধর্ষণে নির্ভয়ী করে তোলে। কী কারণে ধর্ষণের সাথে রাজনীতি জড়িয়ে পড়ে, একবার চোখ বুলিয়ে নিন। 

 

১. ক্ষমতাশীলদের প্রশ্রয়ে বেপরোয়া পাতি নেতা, চাটুকার ও হালকা পাতলা নেতাদের ধরাকে সরা মনে করা।
 
২. অপরাধ করলেও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে জামিনে বের হয়ে আসা।
 
৩. ক্ষমতাসীনদের দিয়ে রেপ সারভাইভরের পরিবারকে চাপ, হুমকি দেয়া।
 
৪. রাজনৈতিক বিরোধীদের মনোবল ভেঙে দেয়া কিংবা অপদস্থ করার জন্যও বেশ কিছু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
 
৫. আইন-শৃংখলা বাহিনীর কাছে রাজনৈতিক ক্ষমতার বলে বিশেষ খাতির পাওয়া।
 
৬. ঘটনার সাক্ষী ও প্রমাণ নষ্ট করার ক্ষেত্রে অন্য যেকোনো অপরাধীর চেয়ে বেশি 'সুযোগ' পাওয়া।
 
৭. সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় পালিয়ে যাবার সুযোগ।
 
৮. আগের ঘটনাগুলোতে রাজনৈতিক ক্ষমতাবান কারো বিচার হয়নি বলে পরবর্তীতে আরও পাতি নেতারা নিজেদের বিকৃত ইচ্ছা চরিতার্থ করার সাহস পায়।
৪৯৮ পঠিত ... ১৮:৪২, অক্টোবর ০৮, ২০২০

আরও eআরকি

পাঠকের মন্তব্য

 

ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে

আপনার পরিচয় গোপন রাখতে
আমি নীতিমালা মেনে মন্তব্য করছি।

আইডিয়া

কৌতুক

রম্য

সঙবাদ

স্যাটায়ার


Top