লো সিজির মোটিভেশন

১৪৫ পঠিত ... ১৭:৪০, এপ্রিল ২৩, ২০২৪

5a3d3847-e552-4b93-a189-06f3ee610024

সেমিস্টারের কোর্স যতই কঠিন হোক বা সোজা, আপনার গ্রেড কি সবসময় থাকে ডি? সেই ডি-এর কল্যাণেই কি আপনার সিজি হচ্ছে ধ্বংস? তবে ভেঙ্গে পড়বেন না। আপনার ডি-গ্রেডের লো সিজি নিয়ে জীবন কাটিয়ে দেয়ার জন্য আপনার সামনে মোটিভেশন হিসেবে রাখতে পারেন বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই গভর্নরকে। তারা দুজন হচ্ছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফজলে কবির ও বর্তমান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।

নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত অর্থ ও বাণিজ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন গ্লোবাল ফাইন্যান্স ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারকে ‘ডি’ গ্রেড মান দিয়েছে। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক তার স্বাধীনতা হারিয়েছে।

২০১৯ সালেও তৎকালীন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের মান আমাদের সেকেন্ড ইয়ারের সিজির মতোই কিছু স্বাস্থ্যকরই ছিল। উনি পেয়েছিলেন ‘বি’ গ্রেড। যদিও ফোর্থ ইয়ারের সিজির মতো ওনার মানও কমেছে। বি গ্রেড থেকে নামিয়ে ওনাকে দেয়া হয়েছে ‘ডি’ গ্রেড। এত বড় বড় মানুষ যদি ডি গ্রেড নিয়ে জীবন কাটিয়ে দেয় আপনি কেন পারবেন না? সিজি আর মানই তো জীবনের সব না। আর এইসব প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেট কখনোই কারও ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিতে পারে না।

একজন গভর্নর বা কেন্দ্রিয় ব্যাংকের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা তার সময়ে অর্থ ব্যবস্থাকে কতটা স্মার্টভাবে সামলাতে পেরেছেন, কতটা প্রভাবমুক্তভাবে দেশের অর্থব্যবস্থা পরিচালনা করতে পেরেছেন—এইসব নানান সূচক বিবেচনা করে সারাবিশ্বের অর্থব্যবস্থার সর্বোচ্চ কর্মকর্তাদের রেটিং দেয় নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত অর্থ ও বাণিজ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন গ্লোবাল ফিন্যান্স।

তথ্যসূত্র: একজন অর্থমন্ত্রী ও গভর্নর কখন ভালো, কেন খারাপ শওকত হোসেন প্রথম আলো

১৪৫ পঠিত ... ১৭:৪০, এপ্রিল ২৩, ২০২৪

পাঠকের মন্তব্য

 

ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে

আপনার পরিচয় গোপন রাখতে
আমি নীতিমালা মেনে মন্তব্য করছি।

আইডিয়া

গল্প

রম্য

সঙবাদ

সাক্ষাৎকারকি


Top