পাথর উত্তোলনের নতুন তত্ত্বের আবিষ্কারক হিসেবে বিশ্বমঞ্চে জায়গা করে নিলেন চরমোনাই পীর। সিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথরে গণহারে পাথর উত্তোলন করে এলাকাটিকে সফলভাবে এক বিরান মরুভূমিতে রূপান্তরিত করার পেছনে তার অনুপ্রেরণামূলক ভিডিওকে কৃতিত্ব দিচ্ছেন স্থানীয়রা।
সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, পীর সাহেব দৃঢ়কণ্ঠে জানাচ্ছেন—পাথর তুললে পরিবেশের উপকার হয়। এই যুগান্তকারী আবিষ্কার শুনে শুধু বাংলাদেশের পাথর ব্যবসায়ীরাই নয়, পৃথিবীর কোনায় কোনায় থাকা পরিবেশবিদদের মধ্যেও দেখা দিয়েছে ঈর্ষা ও অনুতাপ।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনের এক গোপন বৈঠকে কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবিদ নাকি দাঁড়িয়ে উঠে বলেই ফেলেছেন—আপনি গুরু, আমরা শিষ্য। আমাদের এতদিনের গবেষণা বৃথা গেছে, আপনার এক ভিডিও আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এখন চরমোনাই পীরকে ‘পৃথিবী রক্ষায় বিশেষ অবদান’ ক্যাটাগরিতে পুরষ্কার দিতে চাচ্ছে। শোনা যাচ্ছে, পুরস্কারের ট্রফিটিও হবে খাঁটি ভোলাগঞ্জের সাদাপাথরের তৈরি—যাতে গুরু-শিষ্যের সম্পর্কটা চিরকাল অটুট থাকে।