জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এবার মুখোমুখি হয়েছেন eআরকি প্রশ্নের। বাংলা সাহিত্যের এই গ্র্যান্ডমাস্টার eআরকির প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছেন তাঁর বিভিন্ন বইয়ের নামের মাধ্যমে। সাক্ষাৎকারটি যে কাল্পনিক সেটি নিশ্চয়ই আর বলে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। চাইলে এমন আরও প্রশ্ন উত্তর আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিতে পারেন। আমরা আপনার নামসহ আপনার প্রশ্ন উত্তরটি এখানে যুক্ত করে দেবো।
আপনার কাছে ‘সাক্ষাত্কার’ শব্দটার মানে কী?
বিপদ।
পরীক্ষায় সব সময় যা পেয়েছেন—
শূন্য।
প্রচণ্ড রোদে আজকাল যা খুঁজে পান না—
শ্যামল ছায়া।
আজ আপনার একদিন কি...
অনিল বাগচীর একদিন।
হ্যালো, মাইক্রোফোন টেস্টিং, ১, ২, ৩... হ্যালো...
মিসির আলি, আপনি কোথায়?
ঘুম থেকে উঠে প্রকৃতির তীব্র ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে দেখলেন, কেউ একজন টয়লেট দখল করে বসে আছে। কী করবেন?
অপেক্ষা।
ঘরে ভূত এলে কোথায় গিয়ে লুকান?
দরজার ওপাশে।
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডাকপিয়ন সম্পর্কে কী বলবেন?
সে আসে ধীরে।
কোথায় থাকতে সবচেয়ে ভালো লাগে?
তোমাদের এই নগরে।
ছোটবেলায় কী হতে চেয়েছিলেন?
কবি।
হলজীবনে ডাইনিংয়ে তরকারির সঙ্গে বোনাস হিসেবে কী পেতেন?
পোকা।
রাস্তার জ্যামে আটকে থাকলে কী হতে ইচ্ছা করে?
উড়ালপঙ্খী।
দেখতেই পাচ্ছেন, আমি বেশ লম্বা। আর লম্বা মানুষের বুদ্ধি থাকে হাঁটুতে। আচ্ছা, বলুন তো, হাঁটুর ইংরেজি কী?
নি।
আপনি কী দিয়ে লেখেন?
বল পয়েন্ট।
স্ত্রী শপিংয়ে যেতে চাইলে প্রায়ই বলেন—
আজ আমি কোথাও যাব না।
আপনার চোখে এটা কী?
মিসির আলীর চশমা।
ছোটবেলায় চুরি করে আচার খাওয়ার সময় ভাবতেন—
কোথাও কেউ নেই।
এ দেশের জনগণ রাজনৈতিক দলগুলোর হাতের—
পুতুল।
বিড়াল এবং স্বামী-স্ত্রীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত কোনটি?
বাসর।
অবসরে এখন কী শোনেন?
অন্ধকারের গান।
ঠিক এই মুহূর্তে একেবারেই সহ্য করতে পারছেন না কাকে?
তোমাকে।
কিন্তু আমার প্রশ্ন তো শেষ হয়নি, বাকি প্রশ্নগুলো কবে করব?
অন্যদিন।
পাঠকদের উদ্দেশে কী বলবেন?
তোমাদের জন্য ভালোবাসা।
পাঠকের মন্তব্য
ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে
লগইন