গতকাল ইশরাকের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে যেখানে দেখা যায় জিয়াউর রহমানের সমাধিতে হওয়া একটি প্রোগ্রামে তিনি পেছনের নেতাকর্মীদেরকে রীতিমতো কনুই দিয়ে ঠেলে রুহুল কবীর রিজভীর পাশে দাঁরিয়ে বিজয়ীর হাসি দেন। ইশরাকের এই শৈল্পিক ঠেলাঠেলির ভিডিও এবং এরপর বিজয়ী হওয়া দেখে অত্যন্ত অভিভূত হয়েছে অলিম্পিক প্রতিযোগিতা আয়োজক কমিটি।
আমাদের সাথে অলিম্পিক প্রতিযোগিতা আয়োজক কমিটি একটি ফেক ফোনকলে জানিয়েছে, আমরা আসলে এর আগে এই বিষয়টি নিয়ে কখনও ভাবিই নাই। ইশরাকের এই শৈল্পিক কনুই ঠেলাঠেলি দেখে আমরা বুঝতে পেরেছি যে এই প্রতিযোগিতাটি আমাদের জন্য কত দরকার। এটি শুধু একটি খেলা নয়, বরং জীবনে প্রয়োজনীয় একটি স্কিল। যেমন ধরেন মেট্রোতে অফিস টাইমে ওঠা বা নামার জন্য এই স্কিল আপনার প্রয়োজন। আবার স্কুল বা কলেজের ক্যান্টিনে শিঙাড়া কিনতে গেলেও এই স্কিলের প্রয়োজন আছে। এছাড়াও যেকোনো ক্ষেত্রেই এই স্কিলটি কাজে লাগিয়ে আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন সামনে, আপনার পথে কেউ বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। সামনের অলিম্পিকে তাই নতুন প্রতিযোগিতা হিসেবে আসবে কনুই দিয়ে ঠেলা মারার প্রতিযোগীতা। আমরা এ ব্যাপারে ইশরাক সাহেবের সাহায্য কামনা করছি।
এ ব্যাপারে একটি ফেক সাক্ষাৎকার নিতে গেলে ইশরাক আমাদেরকে জানান, অলিম্পিকে নানারকম খেলার প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। সাঁতার, কারাতে, তীর নিক্ষেপ ইত্যাদি। কিন্তু এগুলোর কোনোটিই তেমন জীবনমুখী নয়। কনুই দিয়ে ঠেলা মারার এই খেলাটি অত্যন্ত জীবনমুখী। এই খেলার আবিষ্কারক হতে পেরে আমি গর্ববোধ করছি। তিনি আরও জানান, অলিম্পিক থেকে তাকে কনুই মারা প্রতিযোগীতায় বিচারক হবার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া এই খেলাটির আবিষ্কারক হিসেবে এর বিভিন্ন নিয়ম কানুন সম্পর্কেও তারা জানাতে বলেছে। তিনি আশা করছেন সামনের অলিম্পিকে সবাই কনুই মারার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।


