মিরপুরের যে ১০টি রহস্যময় ঘটনা সাইন্সও ব্যাখ্যা করতে পারে না

৫৮৮ পঠিত ... ১৮:০৭, জুলাই ১৩, ২০১৯

মেট্রোরেলের নির্মাণকাজের কারণে মিরপুরবাসীদের দুর্ভোগ যেমন থামছে না, সোশ্যাল মিডিয়ায় মিরপুর নিয়ে আলোচনা ও হাস্যরসও থামার নাম নেই। তবে মিরপুর নিয়ে ফেসবুক ও সোশ্যাল মিডিয়ায় নানান গবেষণা হয়ে যাওয়ার পরেও মিরপুরের এমন কিছু ঘটনা আছে, যাকে ফেসবুকাররা তো দূরের কথা, সাইন্সও ব্যাখ্যা করতে পারে না। দেখুন তো, মিরপুরের এই ১০টি রহস্যময় বিষয় আপনি আগে জানতেন কিনা। ঘটনাগুলোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দাঁড় করানোর চেষ্টাও চালাতে পারেন... 

১# মিরপুরে ভোর হয় দুই মিনিট পর। সূর্যের আলো মিরপুরে আসার সময় শেওড়াপাড়ায় কিছুক্ষণ জ্যামে আটকে থাকে...

২# মিরপুরের মানুষরা কখনো কাঁদে না, কান্না এলেও না। কাঁদলে যদি আবার রাস্তার পানি বেড়ে যায়...

৩# মিরপুরের রোদে অতিবেগুনী রশ্মি থাকে না। বাতাসে থাকা ধুলাবালি আলোর অতিবেগুনি রশ্মিকে ছেঁকে দেয়...

৪# আলো সব জায়গায় সরল পথে চললেও মিরপুর যেতে তাকে আঁকাবাঁকা পথে চলতে হয়, কারণ মিরপুর যাওয়ার কোনো সরল পথ নেই।

৫# মিরপুরবাসী চাকুরিজীবীরা সকালে নয়, রাতের বেলা অফিসের পথে রওয়ানা হন। তাও যদি সকালবেলা ঠিক সময়ে অফিসে পৌঁছানো যায়...

৬# মিরপুরবাসীরা অর্ধেক সময় স্থলে অর্ধেক সময় পানিতে কাটালেও তারা ফুলকা ছাড়াই শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ চালিয়ে থাকেন।

৭# মিরপুরের মানুষরা নিঃশ্বাসে অক্সিজেনের পরিবর্তে ধুলাবালি গ্রহণ করে জীবনধারণ করতে পারেন।

৮# বিমান মিরপুরের উপর দিয়ে অতিক্রম করার সময় মাঝেমাঝে আকাশপথেও জ্যাম দেখা দেয়।

৯# উত্তরার বাস উত্তরায় যায়। রামপুরার বাস রামপুরায় যায়। কিন্তু মিরপুরের বাসও মাঝেমধ্যে মিরপুর যেতে চায় না...

১০# নিউটনের গতিসূত্র মিরপুরে কাজ করে না। এখানে স্থির বাস এবং গতিশীল বাস দুটিই নানান বল প্রয়োগের পরও চিরকাল স্থির অবস্থায় থাকতে পারে।

৫৮৮ পঠিত ... ১৮:০৭, জুলাই ১৩, ২০১৯

Top