ব্যাংকে সব ধরনের লোন থাকলেও, ইফতারের চাঁদা দেয়া সংক্রান্ত কোনো লোনের ব্যবস্থা নেই। এমনকি এতদিন এই লোনের দরকারও পড়েনি কারোরই। কিন্তু এবার শুধু চুন্নু না, মনে মনে অনেকেই চাচ্ছেন ইফতার পার্টির চাঁদা দেয়া লোন।
এ বিষয়ে চুন্নুর সাথে এক ভুয়া মেসেজে কথা বললেন আমাদের প্রতিবেদক। সেই মেসেজের মাধ্যমে চুন্নু আমাদের জানালেন, ‘একদিন ছোটবেলার বন্ধুদের ইফতার পার্টি, আরেকদিন প্রাইমারী স্কুলের ইফতার পার্টি, পরেরদিন হাই স্কুলের ইফতার পার্টি, তারপর তো কলেজ, ভার্সিটি, কাজিন, পাড়ার বন্ধু-বান্ধব সবাই বাদ পরেই আছে! এতগুলো ইফতার পার্টির চাঁদা কই থেকে আসবে? ব্যাংক ডাকাতিও তো করতে পারব না, তারথেকে বরং ব্যাংক-ই আমাদের লোনের ব্যবস্থা করে দেক।‘
এদিকে আমাদের স্প্যাম মেসেজে পড়ে থাকা এক তরুণের মেসেজ পাওয়া গেল। তিনি বলেছেন, ‘ভাই চুন্নু ভাইয়ের সাথে আমরা অনেকেই একমত। রোজার প্রথমদিন থেকেই আমরা এই চাঁদা দেয়ার ভয়ে পলাতক হয়ে আছি। ব্যাংক যদি লোনের ব্যবস্থা করে দেয় তাহলে আমরাও গর্ত থেকে বের হয়ে আসতে পারি। প্লিজ ভাই!’
