দেশের চাহিদা মিটিয়ে এবার বিশ্ববাজারেও বাড়ছে বাংলাদেশি কলামিস্টের চাহিদা। সরকারের সুনাম, রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ বন্ধ, কঠোর হাতে সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণের পক্ষে লেখার জন্য লেখক চেয়ে ইতোমধ্যে ঢাকার একাধিক লেখকের সাথে যোগাযোগ শুরু করেছেন আমেরিকা, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, উত্তর কোরিয়াসহ অনেক দেশ।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে চাইলে হোয়াইট হাউজের এক কর্মকর্তা নিজের ফেক আইডি থেকে বলেন, ‘বাংলাদেশের লেখকরা ভালো করছে। লেখকদের সাথে সরকারের এমন মধুর সম্পর্ক সচরাচর দেখা যায় না। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকান লেখকদের অনেক কিছু শেখার আছে। আমরা ভাবছি বাংলাদেশ থেকে কিছু কলামিস্ট এনে এখানকার এখকদের উচিত শিক্ষা দিবো।‘
আগ্রহের কথা জানিয়েছেন পুতিনও। নিজের ৫টি ফেক আইডির একটা থেকে আমাদের সাথে এক সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেন, ‘এই দেশেও নানান মানুষ আছে, সরকারের উন্নয়ন চোখে দেখে না। তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে উন্নয়ন দেখানোর জন্য অনেকদিন ধরেই একটা প্ল্যান খুঁজছি। বাংলাদেশের এক কলামিস্টের একটা চোখ জুড়ানোর কলাম দেখে অবশেষে দিশা ফেলাম।‘
লেখক রপ্তানি দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্ত করবে বলে মত দিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদরা।
