পদ্মাসেতুর সাথে একান্তে কথোপকথনের মাধ্যমে 'পদ্মা সেতুরও জীবন আছে' এমনটা আবিষ্কার করেছেন সাংসদ ইকবাল। সাংসদ ইকবালের এমন আবিষ্কারে মুগ্ধ হয়েছে গাছের প্রাণ আবিষ্কার করা স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
মুগ্ধ জগদীশ চন্দ্র বসু রাজনীতিবিদদের এমন বিজ্ঞানভিত্তিক কাজে এগিয়ে আসার বেশ প্রশংসা করেন। তিনি আরও বলেন, 'রাজনীতিবিদদের উপর আমার বিশ্বাস আছে। ওরা এপার থেকে আমাকে ওপারে নিয়ে ভোটাধিকার দিয়েছে একাধিকবার। তখনই বুঝেছিলাম, ওরা শুধু রাজনীতিবিদ না, এক একজন সাইন্টিস্ট। পদ্মা সেতুর জীবন আবিষ্কারে আবারো ওরা তা প্রমাণ করেছে।'
সেতুর প্রাণ আছে তা জানতে পারার পর জগদীশ ভাবতে শুরু করেছেন আরও অনেক কিছু, 'আমার মনে হয় সবকিছুরই জীবন আছে। সেতু, রাস্তাঘাট, বিল্ডিং, নদী, সাগর, মেট্রোরেল! আমি আশাবাদী, স্যার ইকবালের মতো বিজ্ঞানীরা খুব দ্রুতই এগুলো আবিষ্কার করবেন।'
ইকবালকে নিজের যোগ্য উত্তরসূরি আখ্যায়িত করে জগদীশ বলেন, 'সংসদে কথা বলে সময় নষ্ট না করে ওর উচিত দ্রুত আবিষ্কারটা পেটেন্ট করে ফেলা। নাইলে মার্কনীর মতো কেউ এসে ক্রেডিট মেরে দিতে পারে।'
