বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আঠার অস্তিত্ব পাওয়া গেল বাংলাদেশে

৩০৬ পঠিত ... ১৭:২১, জানুয়ারি ১৭, ২০২২

Shoktishali-glue

খনিজ সম্পদে ভরপুর এ দেশে এবার পাওয়া গেল বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আঠার অস্তিত্ব। এলিয়েনদের একটি গবেষক দল দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শক্তিশালী এই আঠার একাধিক খনির সন্ধান পেয়েছে।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত বিসিবি ভবন, মতিঝিলে অবস্থিত বাফুফে ভবন ও কারওয়ানবাজারে অবস্থিত ওয়াসা ভবনের মাটির নিচে এই আঠার সন্ধান মেলে। গবেষক দলটি আরো বড় পরিসরে অনুসন্ধান চালাচ্ছেন। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভিসির কার্যালয়ের মাটির নিচেও এমন আঠা পাওয়া যেতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা।  

এলিয়েনদের গবেষক দলের একটি সূত্র থেকে জানা যায়, লোকচক্ষুর অন্তরালে অনেক বছর যাবত এই খনি থেকে আঠা উত্তোলন করছে বাংলাদেশ। দেশের চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ করছে বিদেশে। ইতোমধ্যে রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া নিয়মিতই বাংলাদেশ থেকে এই আঠা নিচ্ছে। ফলও পাচ্ছে ভালো।

বাংলাদেশি এই শক্তিশালী আঠার গুণগান গেয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিজের ফেক আইডি থেকে বলেন, ‘আমি ১৯৯৯ সাল থেকে ব্যবহার করি। তখন ওরা আমাকে একটু কম পরিশোধিত আঠা দিয়েছে। কাজ কম করেছে। এরপর ২০০৮ সালে ভালোটা নেই। এখনো ব্যবহার করছি। এক ফাইলেই অনেকদিন যায়।’

প্রশংসা করেছেন কিম জং উনও। নিজের ফেক আইডি থেকে তিনি বলেন, ‘আমরা পারিবারিকভাবে এই আঠার পাগলা ফ্যান। আমি ব্যবহার করেছি, আমার বাপ ব্যবহার করছে, আমার দাদাও ব্যবহার করেছে। আমার সন্তানও এই আঠা বেশ পছন্দ করে। উত্তরাধিকার সূত্রে অনেকে অনেক কিছু পায়, আমরা পাই বাংলাদেশি এই আঠা।’

এই আঠা ব্যবহার না করার ফলও পাচ্ছেন অনেকে। তার মধ্যে অন্যতম আমেরিকান বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বেশ হতাশা নিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘তখন বিশ্বাস করি নাই। ভাবছিলাম ভূয়া জিনিস। এখন পস্তাইতেছি। আপনারা কেউ এই আঠাকে আন্ডারেস্টিমেট করবেন না প্লিজ। নইলে গুলিস্তান ফ্লাইওভারে নিচে আমার মত ১০০ টাকায় জুতা বিক্রি করা লাগবে।’

৩০৬ পঠিত ... ১৭:২১, জানুয়ারি ১৭, ২০২২

Top