ইউরোপের রাস্তায় আনন্দের বন্যা

২০৮ পঠিত ... ১৮:২৭, নভেম্বর ২৬, ২০২৩

13

ইউরোপের রাস্তায় আনন্দের বন্যা আজ অন্য এক ইউরোপের গল্প শোনাই আসেন, এ ইউরোপে ফ্রান্স, ইতালি কিংবা জার্মানি নেই কিংবা নেই টেমস নদী। ইউরোপের বাইরে সাতসমুদ্র তেরো নদীর পাড়ের এই ইউরোপের পাশে দিয়েই বয়ে যায় আনন্দ নামের এক নদী, যে নদীতে পানির বদলে বয়ে যায় উন্নয়ন। একটু বৃষ্টি হলেই আনন্দের নদী থেকে উন্নয়ন উপচে বেয়ে চলে আসে সেখানে, ইউরোপের এই রাস্তায় তখন রীতিমতো বয়ে যায় আনন্দের বন্যা। সে বন্যায় মানুষ সুখে সাঁতার কাটে, কেউ কেউ আবার স্কুবা ডাইভিংও করে। কখনও কখনও সেখানে নৌকা বাইচও হয়। এসব নৌকার মাঝি হওয়ার জন্যেও স্থানীয়দের মধ্যে দেখা যায় তুমুল হুড়োহুড়ি। নামে ইউরোপ হলেও কখনও কখনও আকাশ থেকে দেখলে এলাকাটাকে লস-এঞ্জেলসের মতো মনে হয়। আরেকটা মজার বিষয় কি জানেন? সেখানে কোনো গরিবদুঃখী মানুষ নেই, সবার সাথে সুখ ভাগাভাগি করতে মাঝে মাঝে এই ইউরোপের রাস্তায় নেমে আসেন চেটে খাওয়া তেলতেলে সুখী মানুষরা, যাদের চোখে থাকে ব্র্যান্ডেড কাঠের চশমা। ইউরোপের রাস্তাগুলোকে তখন তাদের মনে হয় চট্রগ্রামের রাস্তা। সেখানকার নাইটলাইফও বেশ হ্যাপেনিং, অন্যন্য দেশে লোকজন রাতে বারে গিয়ে নাচ-গান করলেও এখানে লোকজন রাতে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট উৎসব করেন। শেষে ভোট কেন্দ্র থেকে বের হয়ে লোকজন মনের সুখে গেয়ে উঠেন ‘উন্নয়নের তেলে ভাজা, সুখের পরোটা খাস্তা চোখের সামনে সবই আমার ইউরোপের রাস্তা’ ইউরোপের রাস্তায় আনন্দের বন্যা

আজ অন্য এক ইউরোপের গল্প শোনাই আসেন, এ ইউরোপে ফ্রান্স, ইতালি কিংবা জার্মানি নেই কিংবা নেই টেমস নদী। ইউরোপের বাইরে সাতসমুদ্র তেরো নদীর পাড়ের এই ইউরোপের পাশে দিয়েই বয়ে যায় আনন্দ নামের এক নদী, যে নদীতে পানির বদলে বয়ে যায় উন্নয়ন। একটু বৃষ্টি হলেই আনন্দের নদী থেকে উন্নয়ন উপচে বেয়ে চলে আসে সেখানে, ইউরোপের এই রাস্তায় তখন রীতিমতো বয়ে যায় আনন্দের বন্যা। সে বন্যায় মানুষ সুখে সাঁতার কাটে, কেউ কেউ আবার স্কুবা ডাইভিংও করে। কখনও কখনও সেখানে নৌকা বাইচও হয়। এসব নৌকার মাঝি হওয়ার জন্যেও স্থানীয়দের মধ্যে দেখা যায় তুমুল হুড়োহুড়ি।

নামে ইউরোপ হলেও কখনও কখনও আকাশ থেকে দেখলে এলাকাটাকে লস-এঞ্জেলসের মতো মনে হয়। আরেকটা মজার বিষয় কি জানেন? সেখানে কোনো গরিবদুঃখী মানুষ নেই, সবার সাথে সুখ ভাগাভাগি করতে মাঝে মাঝে এই ইউরোপের রাস্তায় নেমে আসেন চেটে খাওয়া তেলতেলে সুখী মানুষরা, যাদের চোখে থাকে ব্র্যান্ডেড কাঠের চশমা। ইউরোপের রাস্তাগুলোকে তখন তাদের মনে হয় চট্রগ্রামের রাস্তা। সেখানকার নাইটলাইফও বেশ হ্যাপেনিং, অন্যন্য দেশে লোকজন রাতে বারে গিয়ে নাচ-গান করলেও এখানে লোকজন রাতে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট উৎসব করেন। শেষে ভোট কেন্দ্র থেকে বের হয়ে লোকজন মনের সুখে গেয়ে ওঠেন

                                               ‘উন্নয়নের তেলে ভাজা, সুখের পরোটা খাস্তা

                                                চোখের সামনে সবই আমার ইউরোপের রাস্তা’

২০৮ পঠিত ... ১৮:২৭, নভেম্বর ২৬, ২০২৩

আরও

পাঠকের মন্তব্য

 

ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে

আপনার পরিচয় গোপন রাখতে
আমি নীতিমালা মেনে মন্তব্য করছি।

আইডিয়া

গল্প

রম্য

সঙবাদ

সাক্ষাৎকারকি


Top