বেশ কিছুদিন ধরেই দেশে বেড়ে চলেছে লোডশেডিং। শহরের কোথাও কোথাও দিনে ৫-৬ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। গ্রামের দিকের কথাও কোথাও হয়ে যাচ্ছে এরও দ্বিগুণ। এমন পরিস্থিতিতে নানা দিক থেকে সরকারের সমালোচনা শুরু হলেও সরকার জানাচ্ছেন ভিন্ন কথা।
একটি কাল্পনিক সূত্র থেকে সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি জানান, পরিবেশ দূষণ কমাতেই এমন নিয়ম করে লোডশেডিং চালু করেছে সরকার।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘অনেকে বলছেন, জ্বালানি সংকট। বিষয়টি আসলে তা না। আমরা ক্লাইমেট চেঞ্জ নিয়ে আসলে চিন্তিত। সেজন্যই লোডশেডিং দিচ্ছি।‘
লোডশেডিং এর সাথে ক্লাইমেট চেঞ্জের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘কারেন্ট থাকলে এসি চলবে, ফ্রিজ চলবে। এতে পরিবেশের ক্ষতি হবে। ক্লাইমেট চেঞ্জের ভুক্তভোগীদের মাঝে এমনিতেও আমাদের নাম আছে। অনেক অংশ ডুবে যেতে পারে। এই বিপদ থেকে বাঁচতেই আমরা লোডশেডিং দিচ্ছি।‘
এই সময়ে দুইবার খেলা হবে উচ্চারণ করে তিনি বলেন, ‘আমরা লম্বা রেসের খেলোয়াড়। সেজন্য ক্লাইমেট চেঞ্জ নিয়ে খেলছি।‘
দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে জানিয়ে অন্য এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা বিকল্প খুঁজছি। আপাতত জোনাকি পোকা ও পাছায় কারেন্ট আছে এমন কিছু মানুষকে কাজে লাগাচ্ছি। এইসব কারেন্ট সম্পূর্ণ ন্যাচারাল। সকল পরীক্ষানিরীক্ষা শেষ হলে কাকে দিয়ে বিকল্প ঘোষণা দিবো সেটা জানিয়ে দেয়া হবে।‘