বুয়েটে ভর্তি হতে বাবাকে রিকশা কিনে দিলেন টাঙ্গাইলের মুমু

৩৬৫২ পঠিত ... ১৭:৫০, অক্টোবর ১৮, ২০২২

Buet

সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক আজ সকাল থেকে সয়লাব নতুন এক মতাদর্শে। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পাছার মতো দু'ভাগ না হয়ে একতাবদ্ধ হয়ে সহমত জ্ঞাপন করছে বাংলাদেশী ফেসবুকাররা।

একজন প্রখ্যাত দার্শনিক, চিন্তাবিদ ও অবজার্ভার আজ ফেসবুকে বলেন, ‘most of the buetian and du students are from village, small town and children of rickshaw puller and some other small earning profession ... so from family and environment they lack the basic etiquette....’

অর্থাৎ ঢাবি এবং বুয়েটের বেশিরভাগ ছাত্রই রিকশাওয়ালা এবং গরীব মানুষের সন্তান হওয়ায় তাদের আচার আচরণের এমন দুরাবস্থা বিদ্যমান। এমন গবেষণায় অনুপ্রাণিত হয়ে এবার বুয়েট এবং ঢাবিতে ভর্তি হতে বাবাদেরকে রিকশা কিনে দিচ্ছে ২০২২ সালের বেশ কিছু অ্যাডমিশন ক্যান্ডিডেট।

এ প্রসঙ্গে টাঙ্গাইলের মুমু নামের এক ছাত্রী বলেন, ‘ড্যাডকে একটা পায়ে চালানোর রিকশা কিনে দিলাম। ড্যাড অবশ্য অটোরিকশাগুলো চেয়েছিলো, বাট আমার মনে হলো বেশি গরীব হলে বুয়েটে সামনের দিকে পজিশন পাবার সুযোগ বেশি থাকবে...’

মুমুর বন্ধু আবীর জানান, ‘আব্বা আজকে থেকে দেখি আমাদের বাড়িওয়ালার জমি চাষ করা শুরু করছে। আমিও কোচিং এ যাওয়ার আগে কিছুক্ষণ জমিতে কাজ করলাম, আসার পরেও করলাম। এমনকি এখন আমার নিজের মোবাইলও নাই। জমির মালিকের মোবাইল থেকে কথা বলতেছি earki-র সাথে। এতে আমাদের কারো কোনো সমস্যা নাই। গরীব হয়ে যদি চান্স পাওয়া যায় ঢাবি বা বুয়েটে, ওইটাই চাই....’

এদিকে নব্য সমাজবিজ্ঞানীর থিওরি কেনো সঠিক বা সঠিক নয় এমন প্রশ্নের উত্তরে কবির (৩১) নামে এক ভদ্রলোক জানান, ‘আমি এতো ইংরেজি পড়তে পারি না। ইংরেজিতে যেহেতু বলছে সঠিকই হবে...'

৩৬৫২ পঠিত ... ১৭:৫০, অক্টোবর ১৮, ২০২২

Top