সাস্টে ওপেন কালচার বন্ধ করেছে ফরিদউদ্দিন। রাত ১০টার মধ্যে সন শিক্ষার্থীকে হলে আনার নিয়মও চালু করেছেন তিনি৷ অনেকে এটিকে তা*লিবানি কালচার বললে এ নিয়ে বেশ খুশী সাস্টের এই উপাচার্য৷ বলেছেন, তা*লেবানি কালচার হলেও এই কালচারকে ভালোবাসেন তিনি।
ফরিদউদ্দিনের এমন তা*লেবানপ্রীতির কথা দেশ ছাড়িয়ে পৌঁছে খোদ আফগানিস্তানে, তালেবান সরকারের কানে।জানা গেছে, ফরিদউদ্দিনে মুগ্ধ তা*লেবান সরকারকে বাংলাদেশের এই উপাচার্যকে মন্ত্রীসভায় নিয়োগ দিতে যাচ্ছেন।
তা*লেবান সরকারের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বিষয়টি নিয়ে বলেন, 'আফগানিস্তানের বাইরে আমাদের সমর্থন খুব একটা নাই। সবাই আমাদের কাজের সামালোচনা করে। শুধু ফরিদউদ্দিনকে দেখলাম, আমাদের ভালোবাসার কথা বলতে পারে৷ আমরাও ফরিদউদ্দিনকে ভালোবেসে ফেলেছি। তাই তাকে আমাদের মন্ত্রীসভায় রাখতে চাই।'
ফরিদউদ্দিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আরেক তা*লেবান হাই অফিশিয়াল বলেন, '১০টার মধ্যে ঢুকতে বলছেন ভালো। ওপেন কালচার বন্ধ করছেন—এটাও বেশ ভাল৷ কিন্তু সাস্টে এখন মেয়েরা পড়ালেখা করে এটা খুবই গর্হিত কাজ। শুনেছি নারী শিক্ষকও আছে। কোনোভাবে মেয়েদের পড়ালেখা বন্ধ করে দেয়া যায় নাকি দেখেন৷ লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমরা সবাই একসাথে কাজ করবো৷'
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গেছে, তা*লিবান সরকার ফরিদউদ্দিনের জন্য বিশেষ তা*লিবানি ড্রেসও পাঠাচ্ছেন।
