সুইডিশ শিল্পপতি এবং ডিনামাইটের উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর পাঁচ বছর পর, অর্থাৎ ১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়। প্রতিবছর অক্টোবর মাস থেকেই হৈচৈ পড়ে যায় সে বছরের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নিয়ে। তবে যোগ্য বিজয়ীকে বেছে নিতে দরকার যোগ্য বিচারকও। ঠিক একারণেই ২০২৩ হতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের তালিকা করে দিতে ঢাবি শিক্ষক সমিতিকে অনুরোধ জানালেন আন্তর্জাতিক নোবেল কমিটি।
একটি বিশেষ এবং ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকারে বর্তমান কমিটি প্রধান বলেন, ‘সম্প্রতি ঢাবি শিক্ষক সমিতির এক নোবেলবিজয়ীর বিপক্ষে স্ট্যান্ড দেখলাম। শিক্ষক সমিতির সাথে কথোপকথন এবং তাদের মতামত শোনার পর সত্যিই নিজেদের জাজমেন্ট নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আমরা আসলে যোগ্য বিচারক নই। ইতিমধ্যে আমাদের দুজন বিচারক ওয়ার্থলেসনেসে ভুগতে ভুগতে পদত্যাগ করেছেন। প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের শিক্ষকদের কাছে আন্তরিক অনুরোধ, তারা যেন খুব শীঘ্রই টেকওভার করেন। আমরা আর পারছি না....’
এমন প্রস্তাব বেশ আনন্দের সাথেই গ্রহণ করেছেন ঢাবি শিক্ষক সমিতি। জানা গেছে, এ বছর নোবেল পুরস্কারের ৬ টি ক্যাটাগরিতেই বাংলাদেশ থেকে মনোনয়ন পাবার সম্ভাবনা শতভাগ। তবে কে বা কারা পাচ্ছেন সে মনোনয়ন তা জানতে প্রতিদিন শিক্ষক কমিটির ভবনের সামনে জমা হচ্ছে অসংখ্য হেলমেটসহ বাইক।
