লম্বা ছুটিতে মানুষের ঢল নেমেছে কক্সবাজারে। আর তাই দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ছুটে এসেছে ডলফিনরা। পরিবার-পরিজন নিয়ে মানুষ দেখতে আসা এই ডলফিনরা মানুষের সাথে নানান পোজে ছবিও তুলেছেন।
উত্তর অ্যান্টার্কটিকা থেকে পরিবার পরিজন নিয়ে কক্সবাজার মানুষ দেখতে আসেন মানাসলু নামের এক ডলফিন। একসাথে এত মানুষ দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মানাসলু বলেন, ‘একসাথে এত মানুষ কখনো দেখিনি। লম্বা ছুটির কথা শুনেই আসার প্ল্যান করছিলাম। মানুষ দেখে বাচ্চা-কাচ্চারা অনেক মজা পেয়েছে। কয়েকজন মানুষের সাথে ছবিও তুলেছে বাচ্চারা।‘
মানুষদেরকে ডিস্টার্ব না করার অনুরোধ করেছে উত্তর প্রশান্ত মহাসাগর থেকে আসা এক ডলফিন। এই ডলফিন বলেন, ‘অনেক ডলফিনের বাচ্চারা মানুষদেরকে ঢিল ছুঁড়ে মারে। এইসব ঠিক না। মানুষদেরকে মানুষদের মত থাকতে দেয়া উচিত। এইসব বিষয় নিয়ে আমাদের আরও সচেতন হতে হবে।‘
এদিকে লম্বা ছুটিকে কেন্দ্র করে জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ করেছেন অনেক ডলফিন। এমনই একজন বলেন, ‘একটা বালুর টিভি ভাড়া নিয়ে ১০ হাজার টাকায়। স্বাভাবিক সময়ে দুই হাজারের বেশি ভাড়া হওয়ার কথা না। একটা পুটি মাছ রাখতে ৭০০ টাকা করে। কর্তৃপক্ষের উচিত এইসব অনিয়ম বন্ধ করা।‘