পরীমনির রিমান্ড থেকে উদঘাটন করা হলো জন এফ কেনেডির মৃত্যুরহস্য

৭৯২ পঠিত ... ২০:২৪, আগস্ট ১৯, ২০২১

JF-Keneedt

আমেরিকার ৩৪তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি খুন হয়েছেন ১৯৬৩ সালে। তখন ওয়ারেন কমিশন কেনেডির মৃত্যু রহস্যের একটা তদন্ত প্রতিবেদন দিলেও তা আমেরিকান জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। এতদিন অনেকটা অমীমাংসিতই ছিলো কেনেডির মৃত্যু রহস্য। কিন্তু সম্প্রতি পরীমনির গ্রেফতারের পর এ রহস্যের জট খুলতে শুরু করেছে।

মার্কিং গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই নিজেদের একটি ফেক টিকটক একাউন্ট থেকে এমনটাই জানায়৷ কেনেডির মৃত্যু রহস্য পুরোপুরি উদঘাটনের জন্যই তৃতীয়বারের মত পরীমনিকে রিমান্ডে নেওয়ার কথাও স্বীকার করেন তারা। এফবিআই এর একজন জানান, 'সিআইডি পরীমনির কাছ থেকে এমন সব তথ্য উদ্ধার করেছে, কেনেডির মৃত্যু বিষয়ে ওয়ারেন কমিশনের ৮৮৮ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনেও তা ছিলো না। পরীমনির দুইবারের রিমান্ডে কেনেডির ব্যাপারটা সলভ করেই ফেলেছিলাম, কিন্তু হত্যাকারীর নামের শেষ দুটো অক্ষর বলার আগেই রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। এরপর সিআইডিকে আমরা আরো একবার রিমান্ডের জন্য অনুরোধ করি।'

এ সময়ে সিআইডির কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন এফবিআই। তারা বলেন, 'কীভাবে একের পর এক পর রিমান্ডের মাধ্যমে মাফিয়া ও আন্ডারওয়ার্ল্ডের গ্যাংস্টারদের ধরাসহ বৈশ্বিক নানান জটিল সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়, সিআইডির কাছ থেকে বিশ্বের অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার তা শেখা উচিত।' শেখার প্রয়োজনে বিদেশ সফর হিসেবে বাংলাদেশে আসতে চান, এমনটাও জানান৷

এদিকে এমন সাফল্যের খবরে পরীমনিকে রিমান্ডে নেওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছে সিআইএ, মোসাদ, র এর মত বাঘা বাঘা সব গোয়েন্দা সংস্থাও। এক যৌথ বিবৃতিতে বিশ্বের ১৮টি প্রথম সারির গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে, 'তথ্যের জন্য এত কষ্ট আর ভাল্লাগে না। পরীমনিকে আমাদের কাছে দুই বছরের রিমান্ডে দেন। পৃথিবীর সকল সমস্যার সমাধান কইরা ফালাই।'

৭৯২ পঠিত ... ২০:২৪, আগস্ট ১৯, ২০২১

Top