দুই লক্ষ টন মাল বহন করার বড় জাহাজ এভার গিভেন। কয়েকদিন ধরে সুয়েজ খালে আটকে আছে জাহাজটি। ফলে কয়েকদিন যাবত বন্ধ অন্যতম এই বৈশ্বিক বাণিজ্যপথ। সুয়েজ খালের দুপাশে আঁটকে আছে ২৭০টিরও বেশি ছোট বড় জাহাজ।
কয়েকদিন ধরে অনেক চেষ্টার পরও এভার গিভেন উদ্ধার করা যাচ্ছে না। এদিকে এক সম্পূর্ণ ভূয়া সূত্র থেকে জানা যায়, এই বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। জানা যায়, বাংলাদেশের উদ্ধারকারী জাহাজ এমভি রুস্তম ও এমভি হামজা ইতোমধ্যে সুয়েজ খালের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে।
বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েক বছর ধরে সারাবিশ্ব বাংলাদেশের ফলোয়ার। সেই দায়বদ্ধতা থেকে এমন সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশকে এগিয়ে আসতেই হতো। তা না হলে অন্যান্য দেশের উদ্ধারকারী জাহাজগুলো কীভাবে এভার গিভেনের কাছে পৌঁছাবে? এক্ষেত্রে স্ট্র্যাটেজি হিসেবে বাংলাদেশের এক মন্ত্রী নিজের ফেক আইডি থেকে বলেন, ‘হামজা ও রুস্তম আগে আগে যাবে, তাদেরকে ফলো করে করে এভার গিভেনের কাছে পৌঁছাবে অন্যান্যরা।’
তাছাড়া বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ‘জাহাজটি এভাবে আটকে পড়ার ফলে সারাবিশ্বেই বাড়তে পারে তেলের দাম। যার একমাত্র ভুক্তভোগী দেশ হতে পারে বাংলাদেশ।’
এমভি রুস্তম ও এমভি হামজাকে উদ্ধারকাজে পাঠানোর সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছে দেশের পাতি নেতা ও চাকরিজীবীরা। এমনই এক পাতি নেতা বলেন, ‘ভাইকে দেয়ার জন্য কিছু তেল স্টক করেছি। আশা করছি শেষ হওয়ার আগেই এভার গিভেনকে উদ্ধার করে তেলের বাজার স্থীতিশীল করবে রুস্তম ও হামজা।’