মৃত্যুর পরও বেল গ্রেড নামক এক অজ্ঞাত ব্যক্তির কাছে আইফোনের মালিকানা হারালেন স্টিভ জবস। শুধু স্টিভ জবস না, পৃথিবীর বর্তমান শ্রেষ্ঠ ধনী জেফ বেজোসও নিজের অবস্থান হারিয়েছেন বেল গ্রেড নামের এই অজ্ঞাত ব্যক্তির কাছে। ফলে কোনো ধরনের চুক্তিপত্র ছাড়াই আইফোনের বর্তমান মালিক ও পৃথিবীর নতুন শ্রেষ্ঠ ধনীর পদ নিয়ে নিলেন বেল গ্রেড।
এমনই গোপন এক বৈশ্বিক সংবাদ দিলেন বাংলাদেশি ইসলামি বক্তা তারেক মনোয়ার। নিজের এক বক্তব্যে তারেক মনোয়ার বলেন, 'পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পয়সাওয়ালা, আইফোনের মালিক, বেল গ্রেড, দেখা হয়েছে আমার সাথে। মনে হয়েছে টিকটিকি।'
কে সেই ব্যক্তি? সে কি আলফ্রেড নোবেলের কোন ভাই-ব্রাদার, নাকি সে আলেকজান্ডার গ্রাহামবেলের কোন বংশধর? তাকে টিকটিকির মতোই বা কীভাবে মনে হয়, এ কেমন ভিজ্যুয়াল ডিল্যুশন? নাকি স্বয়ং টিকটিকিই মানুষকে হারিয়ে শ্রেষ্ঠ ধনীর জায়গা নিয়ে নিলেন?
এই বিষয়ে জানার জন্য আমরা পৃথিবীর নতুন এই ধনকুবের ও টেক-জায়ান্ট বেল গ্রেডকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। অনেক খুঁজেও আমাদের ইউনিভার্সে তাকে না পেয়ে বাংলাদেশি অন্য এক বিজ্ঞানী ইব্রাহীমস্টাইনের কাছ থেকে অল্টারনেট ইউনিভার্সের পথ (ভায়া এন্টারকোটিক মহাদেশ) জেনে নিয়ে সেখানে খুঁজতে যাই। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বেল গ্রেডকে সেখানে না পেয়ে আমরা বেশ হতাশ হয়ে পড়ি। হতাশার এক পর্যায়ে আবারো তারেক মনোয়ার সাহেবের বক্তব্য শুনে আমাদের মনে পড়ে বেল গ্রেড মানুষ না হয়ে টিকটিকিও হতে পারে।
এমন সময়েই পাশ থেকে একটি টিকটিকি ঠিক ঠিক করে উঠলে আমরা বুঝতে পারি এই টিকটিকিটাই আসলে আইফোনের মালিক ও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী বেল গ্রেড।
বেল গ্রেডকে দেখে শুরুতেই আমরা তার বন্ধু তারেক মনোয়ারের দেশ থেকে এসেছি বলে বসার অনুমতি চাইলে তিনি বেশ খুশি হয়ে কয়েকবার ঠিকঠিক বলে আমাদেরকে বসতে বলেন।
এরপর আমরা তার কাছে তারেক মনোয়ারের কথার সত্যতা জানতে চাইলে জনাব বেল গ্রেড আরো একবার ঠিকঠিক বলে সম্মতি দেন।
ফেসবুকার ইমতিয়াজ মাহমুদ সূত্রে জানা গেছে, গ্যালাকটিকা পত্রিকার এক সাক্ষাৎকারে আপনি বলেছেন হুজুরের সাথে দেখা হওয়ার পর তাকে নাকি আপনার ডায়নোসরের মতো লেগেছে? ঘটনা কি সত্য?' এমন প্রশ্নের মাধ্যমে হুজুরের সাথে দেখা হওয়ার অনুভূতি জানতে চাওয়া হলে বেল গ্রেড আবারও ঠিকঠিক বলে এই কথার সত্যতা স্বীকার করে নেন।
আরও পড়ুন-
eআরকির সম্পাদক হওয়ার প্রস্তাব পেয়েছিলাম, গ্রহণ করিনি : মুফতি তারেক মনোয়ার
