১#
: তোমার বাবা আছেন? একটা বিল ছিলো।
: বাবা বাড়ি নেই। গ্রামের বাড়ি গেছেন।
: তা হলে তো বোধহয় বিলটা আজও দেয়া গেলো না।
: সেক্ষেত্রে বাবা বোধহয় ইতোমধ্যে চলে এসেছেন।
২#
: জানিস, আর্মিতে থাকতে আমি একাই একবার তিনশ সোলজারকে শুইয়ে ফেলেছিলেন।
: কীভাবে?
: আমি আর্মি ক্যাম্পের কুক ছিলাম।
৩#
বন্ধু অভাবে পড়ে আরেক বন্ধুর কাছে গেলো। বললো, ‘তোর সেই ইংরেজি প্রবাদটা মনে আছে? সেই যে...এ ফ্রেন্ড ইন নিড ইজ এ ফ্রেন্ড ইনডিড।’ তখন অপর বন্ধুটি বলে উঠল ‘আমাকে কিছু বললেন?’
৪#
: ইনসমনিয়ার উপরে আপনার প্রবন্ধটা পড়লাম।
: কেমন হয়েছে?
: এক কথায় চমৎকার । রাতে পড়তে পড়তে সেই যে ঘুমালাম, ঘুম ভাঙল দুপুর ১২টায়।
৫#
ইতিহাস পড়াচ্ছিলেন প্রফেসর। হঠাৎ খেয়াল করলেন এক ছাত্র ঘুমাচ্ছে তার ক্লাসে। তিনি রেগে গিয়ে তাকে ডেকে তুললেন-
: তুমি কতক্ষণ ধরে ঘুমাচ্ছো?
: ষোড়শ শতাব্দী থেকে।
৬#
: কুকুরের কি হার্ট এটাক হতে পারে?
: পারে, যদি তাকে মানবিক পরিবেশে বসবাসের সুযোগ দেওয়া হয়।
৭#
জর্জ বার্নার্ড শ তখন তার গুরুত্বপূর্ণ একটা নাটকের সিকোয়েন্স লিখছিলেন। ঘরের বাইরে তার দুই চাকর কথা বলছিলো।
: স্যার কি খুব ব্যস্ত?
: না না, কিসের ব্যস্ত... লিখছে...
৮#
: কী, মশারি টাঙাওনি, ব্যাপার কী?
: রক্ত পানি করে টাকা কামাই... পানি খেতে মশা আসবে আমার কাছে?
৯#
: আমাদের কুকুরটা এতো বুদ্ধিমান যে সেবার যখন আমাদের বাড়িতে আগুন লেগে গেলো আমরা সবাই নিরাপদে বাইরে এসেছি তখনও কুকুরটা ভিতরে। কিছুক্ষণ পর সে মুখে করে একটা জিনিস নিয়ে ছুটে বেরিয়ে এলো। দেখি সেটা টাওয়েলে জড়ানো একটা ফাইল।
: কিসের ফাইল?
: বাড়ির ফায়ার ইন্স্যুরেন্সের ফাইল।
১০#
প্রক্টর স্যারের সাথে রাস্তায় এক ছাত্রের দেখা।
সালাম দেয়ার পরে কিছু একটা বলতে হয় ভেবে ছাত্র বললো,
স্যার, ইদানিং খুব গরম পড়তেছে।
স্যার পকেটে থেকে রুমাল বের করে কপালের বিন্দু বিন্দু ঘাম মুছে বললেন-
: লিখিত অভিযোগপত্র দাও। ব্যাপারটা খতিয়ে দেখবো।
পাঠকের মন্তব্য
ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে
লগইন