এশিয়া কাপের মাঝে হুট করে ঢাকায় এসেছেন সাকিব আল হাসান। গুঞ্জন আছে সামনের নির্বাচনে আওয়ামীলীগের টিকিট পেতে সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করেছেন তিনি। ক্রিকেট মাঠ ছেড়ে নির্বাচনের মাঠে আসার অনেক সুবিধা বাংলাদেশে। বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার বাংলাদেশ ক্রিকেটকে মনে রাখার মতো তেমন কিছু দিতে না পারলেও ভোটের মাঠে অনেক কিছুই দিতে পারবেন। সাকিব আল হাসানের জন্য আজ থাকছে ক্রিকেট মাঠ ছেড়ে ভোটের মাঠে আসার ১০১টি সুবিধা।
১# নির্বাচনে আছে জাল ভোট সুবিধা। ক্রিকেট মাঠে এক ইনিংসে একা কয়েকবার ব্যাটিং করতে না পারলেও ভোটের মাঠে এই সুবিধা পেতে পারেন সাকিব আল হাসান।
২# ক্রিকেট মাঠে পরেরদিনের খেলা আগের রাতেই খেলের তেমন কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু ভোটের মাঠে আছে। প্রতিপক্ষ ছাড়া ভোটের মাঠে আগের রাতেই হবে সব চার-ছক্কা।
৩# ক্রিকেট খেলায় মাঠ দখলের বিশেষ সুবিধা না থাকলেও ভোটের মাঠে এই সুবিধা অনায়াসেই পাওয়া যাবে। লিটন, শান্ত, মিরাজ, তাসকিনদের ভোটের মাঠ দখলের কাজে লাগিয়ে সাকিব মারতে পারবেন একাধিক ডাবল সেঞ্চুরি।
৪# প্রতিপক্ষের দূর্ধর্ষ ব্যাটারকে মাঠে নামার সময় 'আপনার খেলা হয়ে গেছে, বাড়ি চলে যান।' বলার সুযোগ না থাকলেও ভোটের মাঠে এই সুবিধা নিতে পারবেন সাকিব।
৫# ক্রিকেট মাঠে চাইলেই আম্পায়ারকে নির্বাচন কমিশনারের মতো ব্যবহার করা যায় না। কিন্তু ভোটের মাঠে যায়।
৬# ক্রিকেট মাঠ থেকে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করার একদমই কোনো সুযোগ নেই। ভোটের মাঠে আছে। বিরোধীদলের পোলিং এজেন্টকে মাঠ থেকে বের করে দিয়ে পুরো মাঠ দখলে নিতে পারবেন সাকিব।
৭# ক্রিকেটে চাইলেই স্কোর চুরি করে রান বাড়িয়ে নেয়া যায় না। কিন্তু ভোটের মাঠে যায়।
৮# মৃত ক্রিকেটারদের দলে অন্তভূর্ক্ত করার কোনো সুযোগ নেই ক্রিকেট মাঠে। কিন্তু ভোটের মাঠে আছে।
এখানে ৮টি সুবিধা দেয়া হলো। বাকি সুবিধা সাকিব ভোটের মাঠে আসলে নিজেই আবিষ্কার করতে পারবে।