গাইনোকলজিতে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করে যারা বের হন, তাদের অনেকের প্রশ্নগুলো ‘কেমন যেন’ হয়। কেন এই ‘কেমনতারা’ প্রশ্ন? নিশ্চয়ই তা শিখে এসেছেন পোস্ট গ্র্যাজুয়েশনের সময়। ওখানে কেমন প্রশ্ন হতো তাহলে? সেটাই আন্দাজ করার চেষ্টা করেছেন আসমাউল হুসনা শম্পা।
১. রোগীদেরকে কীভাবে বাচ্চা নিতে ফোর্স করা যায় বিস্তারিত লিখুন।
২. রোগীদের সব সমস্যা কীভাবে বিয়ের মাধ্যমে সমাধান করা যায় আলোচনা করুন।
৩. বাচ্চা নিতে বলার সময় রোগীর কম বয়স (১৮-), ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত এসব ইগ্নোর করার গুরুত্ব বিশ্লেষণ করুন।
৪. ক্লিনিকাল প্র্যাক্টিসে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা প্রদানের চেয়ে টক্সিক সামাজিক আচার এবং জাজমেন্ট চাপিয়ে দেয়া কেন বেশি জরুরী? ব্যাখ্যা করুন।
৫. বায়োলজিক্যাল সন্তান ছাড়া একজন নারীর জীবন ব্যর্থ; এটি রোগীকে কতরকম উপায়ে বোঝানো যায় উদাহরণসহ লিখুন।
৬. ‘বিয়ে ছাড়া শারীরিক সম্পর্ক ঘৃণ্য একটা বিষয়’ এর স্বপক্ষে যুক্তি দিন (সায়েন্টিফিক ভিউ পয়েন্ট থেকে নয়)
৭. আপনার প্রফেশনাল অপিনিয়ন আর পারসোনাল অপিনিয়ন এর মধ্যে আপনি কোনটা রোগীকে দেবেন কারণসহ ব্যাখ্যা করুন। (হিন্ট: পারসোনাল)
বি.দ্র.: ভালো গাইনোকোলজিস্ট হয়ত আছেন যারা প্রফেশনালিজম মেইনটেইন করেন, প্রপার ট্রিটমেন্ট দেন এবং রোগীকে সম্মান করেন। ঢাকায় তাদের কারও খোঁজ জানলে আমাকে জানাবেন।