বর? তার সাথে ঝগড়া তো হবেই! কিন্তু তাতে মন খারাপের পাশাপাশি মন ভালো করারও নানা ব্যাপার কিন্তু থাকে। কী সেই ব্যাপার? তাহলে দেখুন…
# সকালে উঠেই চা করার জন্য তাড়াতাড়ি করতে হবে না। ঝগড়া চলছে, দেরি হবে চা দিতে। সহ্য না হলে নিজে করে নেবে। আপনারটাও পেয়ে যাবেন।
# রোজ বাজারে যাওয়ার সময় একদমই বলতে হবে না কি কি বাজার করবে। গুছিয়ে বলে দেবার পরেও কি গুছিয়ে বাজার আসে? হয়তো দেখবেন পুঁই শাকের চচ্চড়ি খেতে ইচ্ছে করেছে, মিষ্টি কুমড়ো আনে নি। তারপর বড় বড় চিংড়ি নিয়ে এসে ছেলে কিংবা মেয়েকে দিয়ে বলে পাঠালো, ‘মাকে বল মালাইকারি করতে। নারকেল আনতে ভুলে গেছি।‘ আপনার কী? রাগারাগি চলছে!
# ছুটির দিনে যখন তখন বলবে না পানি দাও, মোবাইলটা চার্জ দিয়ে দাও।এই সব ছোট ছোট বিরক্তি থেকে রেহাই।
# সপ্তাহের শেষে জামা কাপড় দেখে ধুতে দিতে দিতে হবে না। নিজে করবে।
# ‘টাওয়াল কেন বিছানায় রেখেছে, ঘামে ভেজা গেঞ্জি কেন নাকের ডগায় মেলেছো’ এই সব খিচখিচ গুলো হবে না। সব ঠিকঠাক থাকবে।
# সপ্তাহের শেষে বন্ধুদের দাওয়াত করার ঝামেলা বর করবে না।
# ঝগড়ার দুয়েকদিন পর থেকেই আপনার মূল্য বেড়ে যাবে। রাগ ভাঙানোর জন্য আসবে চমকপ্রদ গিফট!