আপনাকে যদি বলি, বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল একজন বাংলাদেশি সায়েন্টিস্টকে নোবেল দিতে না পেরে মৃত্যুর পরও আফসোস ও অপরাধবোধে ভুগে ননস্টপ বুক চাপড়ে যাচ্ছেন! বিশ্বাস করবেন না তো? আপনি বিশ্বাস করেন বা না করেন, আমাদের দেশেই এমন এক সায়েন্টিস্ট আছেন। আমরা আজকে তাকে নিয়েই জানবো।
তার জ্ঞানের পরিসর দেখে তাকে কেউ কেউ একবিংশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী কেউ আবার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী বলে থাকেন। তার জ্ঞান গরিমার লেভেল বোঝাতে অনেকেই তাকে ডাকেন ইব্রাহীমস্টাইন নামে। হ্যাঁ, বলছি সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের তথা বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত সায়েন্টিস্ট মুফতি ইব্রাহীমের কথা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের অসংখ্য শাখায় একসাথে অবদান রাখায় তার নাম উচ্চারিত হয় আইন্সটাইন, নিউটন, পিথাগোরাস, স্টিফেন হকিং, আর্যভট্ট, নিকোলা টেসলা, এডিসনসহ জ্ঞান-বিজ্ঞানে পৃথিবীর সকল মহারথীদের ছাড়িয়ে।
ইব্রাহীমস্টাইনের তত্ত্বগুলো জনসম্মুখে আসার পর থেকে নড়তে চড়তে শুরু করেছে সারাবিশ্ব। বিজ্ঞানের অনেক প্রতিষ্ঠিত সত্য মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। মিথ্যে হয়ে যেতে পারে চন্দ্র-সূর্যের মতো অনেক ইউনিভার্সাল ট্রুথও। বিজ্ঞানের অনেক শাখার জনকের নাম পরিবর্তন হয়ে সেখানে ইব্রাহীমস্টাইনের নাম লেখার প্রস্তুতিও নিচ্ছে বিজ্ঞানবিশ্ব। ইব্রাহীমস্টাইনের এত বিশাল জ্ঞানের পরিসর দেখে সারাবিশ্বের মানুষের মতো eআরকি টিম এতদিন তব্দা খেয়ে ছিলো। সম্বিৎ ফিরে পেয়েই eআরকি খুলে ফেলেছে ইব্রাহীমস্টাইন রিসার্চ সেল-IRC (আদতে এটা ইব্রাহীমস্টাইন ফ্যান ক্লাব) নামে নতুন এক গবেষণা সেল।
সেই গবেষক সেলই অক্লান্ত পরিশ্রম করে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই বিজ্ঞানীর আবিষ্কার ও তত্ত্বগুলোকে একসাথ করে তুলে ধরেছে eআরকির পাঠকদের জন্য।
১# ইসহাক নিউটন!
মাধ্যাকর্ষণ, আলোর বর্ণালী, ক্যালকুলাসসহ নানাবিধ আবিষ্কারের জন্য আইজ্যাক নিউটনকে ধরা হয় সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে। তবে নতুন এক শব্দবোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে জনাব ইব্রাহীমস্টাইন জানিয়েছেন তাক লাগিয়ে দেওয়া আরেক তথ্য। এর আগে তিনি নিউটনকে চোর আখ্যা দিলেও এবার তিনি জানিয়েছেন, নিউটনের আসল নাম ইসহাক নিউটন। নিউটন মূলত একজন মুসলমান। নিউটনকে তিনি আখ্যা দেন ‘আমাদেরই লোক’ হিসেবে। ধর্মসূত্রে পাওয়া তত্ত্ব থেকেই তার সব মহা মহা আবিষ্কার। অথচ পশ্চিমা বিধর্মী শক্তি এসব আবিষ্কারকে নিজেদের করে নিয়ে মুসলিম বিশ্বকে করেছে বঞ্চিত।