ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের আর্ট ও মিউজিক ফেস্টে শিক্ষার্থীদের বানানো ৫০+টি মিম

১৫৫০ পঠিত ... ১২:০২, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৯

‘হাসতে নাকি জানেনা কেউ কে বলেছে ভাই? এই শোন না কত হাসির খবর বলে যাই।’ এই লাইনগুলোর পর দাদাভাই রোকনুজ্জামান খান বলে গেছেন বিচিত্র সব হাসির খবর। তেমনি কেউ যদি ‘মিম বানাতে জানে না কেউ’ টাইপের কোন কথা বলে, তাকেও বলা যাবে ঢাকা রেসিডিন্সিয়াল মডেল কলেজে আয়োজিত ‘ডিআরএমসি- প্রথম আলো ন্যাশনাল আর্ট এন্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যাল ২০১৯’-এর কথা। ৩-৫ ফেব্রুয়ারি হয়ে যাওয়া এই ফেস্টে অসংখ্য প্রতিযোগিতা, সেমিনার আর ইভেন্টের মাঝে eআরকিও ছিল তার ‘ক্লাসিকাল আর্ট মিম ওয়াল’ নিয়ে। উন্মুক্ত এই মিম ওয়ালে ডিআরএমসির ছাত্রদের পাশাপাশি ফেস্টে যোগ দিতে আসা বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতো বানিয়েছে অসংখ্য মিম।

থাম্ব-২

তিন দিনের এই প্রাণবন্ত উৎসব যেন ছিল মিউজিক আর আর্ট পছন্দ করা স্কুল-কলেজ শিক্ষার্থীদের এক বিশাল মিলনমেলা। ফটোগ্রাফি, আর্ট, ক্র্যাফট, বিভিন্ন জনরার মিউজিক, ওয়াল ম্যাগাজিন, স্ক্র্যাপবুক সবকিছু নিয়েই ছিল একাধিক প্রতিযোগিতা। এছাড়াও ছিল মেটাল মিউজিক এবং পপ কালচার নিয়ে কুইজ। এছাড়াও মিউজিক, আর্ট, কার্টুন, ফটোগ্রাফি এসব বিষয় নিয়েও ছিল সেমিনার। শিক্ষার্থীদের সাথে এসব নিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা ভাগ করতে এবং পরামর্শ ও উপদেশ দিতে ছিলেন প্রতিটি ক্ষেত্রের সফল ব্যক্তিত্বরা। বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পাশাপাশি সেমিনারগুলোতেও কিশোর-কিশোরীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল।

আর সাথে সবার আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল eআরকির মিম ওয়াল। দেশ বিদেশের সব ক্লাসিক আর্ট থেকে বানানো মিম টেমপ্লেট নিয়ে eআরকি হাজির হয়েছিল ডিআরএমসিতে। আর খবর পেয়েও সুবিশাল কলেজ ক্যাম্পাসের নানা প্রান্ত থেকে মিম পছন্দ করে এমন ছেলেমেয়েরা ছুটে এসেছিল মিম বানাতে। কেউ কেউ বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে সংকোচ ভুলে বানিয়ে ফেলেছেন চমৎকার সব মিম। শুধু কি শিক্ষার্থীরাই, কার্টুন সেমিনারে কথা বলতে এসেছিলেন গ্লোবাল হ্যাপিনেস সিরিজ এঁকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করা কার্টুনিস্ট মোরশেদ মিশু। eআরকির মিম ওয়ালের খোঁজ পেয়ে দেখতে এসেছিলেন তিনি। আর এসে বাকিদের মতো কলম হাতে বসে পড়লেন মিম বানাতে। প্রায় প্রতিটি মিম টেমপ্লেট নিয়ে তিনিও বানিয়ে ফেললেন দুর্দান্ত সব মিম। এমনকি নালন্দার এক বাচ্চাবয়সী শিক্ষার্থীও নিজের মনে একটা টেমপ্লেট নিয়ে নিজ মনে বানিয়ে ফেলেছিল মিম। এমনকি উৎসবের ভলান্টিয়ার, এক্সিকিউটিভরাও এসেছিল মিম বানাতে। ফেস্ট নিয়ে হাস্যরসাত্মক সব মধুর আক্রমণ প্রকাশ পেয়েছে তাদের বানানো মিমে।

তিন দিনের এই উৎসবের শেষ দুইদিন ছিল eআরকির মিম ওয়াল। আর উৎফুল্ল শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে জমা পড়ে চার শতাধিক মিম। সবগুলো মিম প্রকাশ করাটা একটু বেশি কঠিন বলে ‘ডিআরএমসি- প্রথম আলো ন্যাশনাল আর্ট এন্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যাল ২০১৯’-এর eআরকি ক্লাসিকাল আর্ট মিম ওয়াল থেকে বাছাই করা মিমের সংকলন থাকছে eআরকির পাঠকদের জন্য।

 

১#
এসএম জুলফিকার হোসাইন (ডিআরএমসি)
২#
ফাহিম বিন শহীদুল্লাহ (তেজগাঁও কলেজ)

৩#
মোর্শেদ মিশু
৪#
সাইফুল্লাহ আনসারী (ডিআরএমসি)
৫#

৬#
মোর্শেদ মিশু
৭#
শ্রেয়সী মন্ডল (এমপিএসসি)
৮#

৯#
আবরার (ডিআরএমসি)
১০#
মৃণাল সাহা
১১#
তারেক (ডিআরএমসি)
১২#
মোর্শেদ মিশু
১৩#
মৃণাল সাহা
১৪#
প্রত্যয় (ডিআরএমসি)
১৫#
ফাহিম বিন শহীদুল্লাহ (তেজগাও কলেজ)
১৬#
আহমেদ আবরার সাহিল
১৭#
নাসরীন স্বর্ণা (বিএএফ শাহীন কলেজ)
১৮#

১৯#
হিশাম (ডিআরএমসি)
২০#

২১#
মাহবুব মোর্শেদ
২২#
রোহান
২৩#
সাদমান (ডিআরএমসি)
২৪#
সাইফুল্লাহ আনসারী (ডিআরএমসি)
২৫#
রাফসুন নাভিদ (ডিআরএমসি)
২৬#

২৭#
উৎসব দাস (ডিআরএমসি)
২৮#
মোর্শেদ মিশু
২৯#
অমিত হাসান (তেজগাঁও কলেজ)
৩০#
প্রত্যয় (ডিআরএমসি)
৩১#
কিংশুক শীল (ডিআরএমসি)
৩২#
মুহাইমিন ইসলাম (ডিআরএমসি)
৩৩#

৩৪#
শেখ তাসনিয়া (মতিঝিল মডেল হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ)
৩৫#
কিংশুক (ডিআরএমসি)
৩৬#
তুনায জিনা রাইসা ও সুমাইয়া তাবাসসুম জুমু (ভিএনএস বসুন্ধরা)
৩৭#
মোর্শেদ মিশু
৩৮#
সিয়াম (ডিআরএমসি)
৩৯#
মোর্শেদ মিশু
৪০#
প্রত্যয় (ডিআরএমসি)
৪১#
DRMC Trolledএর অ্যাডমিন!
৪২#
তনিম ইসলাম (ডিআরএমসি)
৪৩#
ফাহিম বিন শহীদুল্লাহ (তেজগাঁও কলেজ)
৪৪#

৪৫#
রাফিদ শান (ডিআরএমসি)
৪৬#
ফাহিম বিন শহীদুল্লাহ (তেজগাও কলেজ)
৪৭#
আরিয়ান সিদ্দিক (ডিআরএমসি)
৪৮#
মোর্শেদ মিশু
৪৯#
সোয়াদ রহমান (ডিআরএমসি)
৫০#
আহমেদ হাবীব অনন্ত (ডিআরএমসি)
৫১#
মৃণাল সাহা

১৫৫০ পঠিত ... ১২:০২, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৯

Top